‘গো ব্যাক’ স্লোগান, অমিত শাহের রোড শো ঘিরে উত্তপ্ত কলেজ স্ট্রিট, সংঘর্ষ

অমিত শাহর রোড শো ঘিরে উত্তপ্ত মধ্য কলকাতা। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা। শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়।

ABP News Bureau Last Updated: 14 May 2019 10:57 PM
‘কথা বলার কোনও ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। অধঃপতনের কোন স্তর পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে তা জানি না’- প্রতিকৃয়া শঙ্খ ঘোষের
'বাংলার ইতিহাসে এমন ঘটনা ঘটেনি, শিক্ষক ও ছাত্রসমাজ এর জবাব দেবে,' মন্তব্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের
‘খুবই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা, পড়ুয়াদের মারধর করা হয়েছে’ বিদ্যাসাগর কলেজে এসে মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।






অমিত শাহের এই মন্তব্যের সমালোচনায় সরব হয়েছে বিদ্বজ্জনেরাও।
কবীর সুমন বলেন, আমি তৃণমূলের বুদ্ধিজীবী নই। যে করে হোক বিজেপিকে হারাতে হবে। আমার সামনে কাঙাল বললে মুখ ভেঙে দিতাম। জয় গোস্বামী বলেন, বাংলা ও ভারতকে ছোট করা হচ্ছে... ধর্মের বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে... এই অবস্থায় একমাত্র মমতা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছেন... দেশের যোগ্যতম নেত্রী মমতা... তাঁর পাশে দাঁড়াতে হবে।
অমিত শাহের রোড শোয়েরও সমালোচনায় সরব হন তৃণমূলপন্থী বিদ্বজ্জনেরা।
চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন বলেন, ভয়ঙ্কর মিছিলের পাশ দিয়ে এসেছি। অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি... যে গেরুয়া, তা এদের নয়। কোথাকার মানুষ এরা। ভয়ঙ্কর ত্রাসের পরিস্থিতি... কেন এরাজ্যে এত কেন্দ্রীয় বাহিনী, অন্য রাজ্যে নেই কেন। বাইরে থেকে লোক এসে কাঙাল বলছে। মমতাকেই একমাত্র ভয় পাচ্ছে এই শক্তি।
অমিত শাহের এই মন্তব্যের সমালোচনায় সরব হয়েছে বিদ্বজ্জনেরাও।
কবীর সুমন বলেন, আমি তৃণমূলের বুদ্ধিজীবী নই। যে করে হোক বিজেপিকে হারাতে হবে। আমার সামনে কাঙাল বললে মুখ ভেঙে দিতাম। জয় গোস্বামী বলেন, বাংলা ও ভারতকে ছোট করা হচ্ছে... ধর্মের বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে... এই অবস্থায় একমাত্র মমতা মাথা তুলে দাঁড়িয়েছেন... দেশের যোগ্যতম নেত্রী মমতা... তাঁর পাশে দাঁড়াতে হবে।
অমিত শাহের রোড শোয়েরও সমালোচনায় সরব হন তৃণমূলপন্থী বিদ্বজ্জনেরা।
চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন বলেন, ভয়ঙ্কর মিছিলের পাশ দিয়ে এসেছি। অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি... যে গেরুয়া, তা এদের নয়। কোথাকার মানুষ এরা। ভয়ঙ্কর ত্রাসের পরিস্থিতি... কেন এরাজ্যে এত কেন্দ্রীয় বাহিনী, অন্য রাজ্যে নেই কেন। বাইরে থেকে লোক এসে কাঙাল বলছে। মমতাকেই একমাত্র ভয় পাচ্ছে এই শক্তি।


গোটা ঘটনায় তৃণমূলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন অমিত শাহ।

এদিন অমিত শাহের রোড শো শুরু হওয়ার আগে থেকেই দানা বাঁধে বিতর্ক। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে।
এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়। এরপর রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির মঞ্চ তৈরি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়ম না মেনে মঞ্চ তৈরির অভিযোগ তোলে পুলিশ। বৌবাজার থানার ওসির সঙ্গে বচসায় জড়ান রাজ্য বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপরই বিজেপির হোর্ডিং ও ফ্লেক্স সরিয়ে দিতে থাকে পুলিশ।যদিও গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের লোকজনই তাদের হোর্ডিং ও ফ্লেক্স খুলেছে। কমিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিজেপির কর্মীরা।
যদিও, পুলিশের দাবি, কমিশনের নির্দেশেই খোলা হয় ফ্লেক্স, হোর্ডিং।
শেষপর্যন্ত কাটে জটিলতা....ধর্মতলা থেকে শুরু হয় অমিত শাহের রোড শো....
ক্রমেই বহর বাড়তে শুরু করে মিছিলের। রোড শো থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন অমিত শাহ।
পাল্টা বাঘাযতীনের সভা থেকে মোদির উদ্দেশ্যে আক্রমণ শানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার কলকাতায় এসে মমতার আমালে বাংলার হাল বেহাল হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন অমিত শাহ।এদিন তা নিয়েও অমিত শাহকে জবাব দেন মমতা।


গোটা ঘটনায় তৃণমূলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন অমিত শাহ।

এদিন অমিত শাহের রোড শো শুরু হওয়ার আগে থেকেই দানা বাঁধে বিতর্ক। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে।
এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়। এরপর রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির মঞ্চ তৈরি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়ম না মেনে মঞ্চ তৈরির অভিযোগ তোলে পুলিশ। বৌবাজার থানার ওসির সঙ্গে বচসায় জড়ান রাজ্য বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপরই বিজেপির হোর্ডিং ও ফ্লেক্স সরিয়ে দিতে থাকে পুলিশ।যদিও গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের লোকজনই তাদের হোর্ডিং ও ফ্লেক্স খুলেছে। কমিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিজেপির কর্মীরা।
যদিও, পুলিশের দাবি, কমিশনের নির্দেশেই খোলা হয় ফ্লেক্স, হোর্ডিং।
শেষপর্যন্ত কাটে জটিলতা....ধর্মতলা থেকে শুরু হয় অমিত শাহের রোড শো....
ক্রমেই বহর বাড়তে শুরু করে মিছিলের। রোড শো থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন অমিত শাহ।
পাল্টা বাঘাযতীনের সভা থেকে মোদির উদ্দেশ্যে আক্রমণ শানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার কলকাতায় এসে মমতার আমালে বাংলার হাল বেহাল হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন অমিত শাহ।এদিন তা নিয়েও অমিত শাহকে জবাব দেন মমতা।


গোটা ঘটনায় তৃণমূলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন অমিত শাহ।

এদিন অমিত শাহের রোড শো শুরু হওয়ার আগে থেকেই দানা বাঁধে বিতর্ক। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে।
এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়। এরপর রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির মঞ্চ তৈরি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়ম না মেনে মঞ্চ তৈরির অভিযোগ তোলে পুলিশ। বৌবাজার থানার ওসির সঙ্গে বচসায় জড়ান রাজ্য বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপরই বিজেপির হোর্ডিং ও ফ্লেক্স সরিয়ে দিতে থাকে পুলিশ।যদিও গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের লোকজনই তাদের হোর্ডিং ও ফ্লেক্স খুলেছে। কমিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিজেপির কর্মীরা।
যদিও, পুলিশের দাবি, কমিশনের নির্দেশেই খোলা হয় ফ্লেক্স, হোর্ডিং।
শেষপর্যন্ত কাটে জটিলতা....ধর্মতলা থেকে শুরু হয় অমিত শাহের রোড শো....
ক্রমেই বহর বাড়তে শুরু করে মিছিলের। রোড শো থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন অমিত শাহ।
পাল্টা বাঘাযতীনের সভা থেকে মোদির উদ্দেশ্যে আক্রমণ শানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার কলকাতায় এসে মমতার আমালে বাংলার হাল বেহাল হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন অমিত শাহ।এদিন তা নিয়েও অমিত শাহকে জবাব দেন মমতা।
তখনও বিধান সরণিতে রাস্তার ওপর পুড়ছে বাইক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় বিরাট পুলিশ বাহিনী। প্রথমে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে তারা।
পুরো এলাকার দখল নিয়ে নেয় পুলিশ। ততক্ষণে কলেজের ভিতরে তাণ্ডব চালিয়ে সব তছনছ করা হয়ে গিয়েছে। ভাঙা হয়েছে বিদ্যাসাগরের মূর্তি। কলেজের ভিতরে তখন লন্ডভন্ড অবস্থা।
তখনও বিধান সরণিতে রাস্তার ওপর পুড়ছে বাইক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় বিরাট পুলিশ বাহিনী। প্রথমে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে তারা।
পুরো এলাকার দখল নিয়ে নেয় পুলিশ। ততক্ষণে কলেজের ভিতরে তাণ্ডব চালিয়ে সব তছনছ করা হয়ে গিয়েছে। ভাঙা হয়েছে বিদ্যাসাগরের মূর্তি। কলেজের ভিতরে তখন লন্ডভন্ড অবস্থা।

অমিত শাহর রোড শো ঘিরে রণক্ষেত্র কলেজ স্ট্রিট। ইট-বৃষ্টি। ভাঙল পুলিশের ব্যারিকেড। ঝরল রক্ত। জ্বলল আগুন।
রাস্তার রাজনীতির আঁচ পৌঁছল শিক্ষাঙ্গনে। নৈরাজ্যর সাক্ষী থাকল রাজপথ।
অমিত শাহকে কালো পতাকা দেখানোর জন্য মঙ্গলবার আগেভাগেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে জড়ো হয়েছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা।
পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে তৎপর হয়ে ওঠেন বিজেপি সমর্থকরা। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে রাস্তার ধারে মোদির ছবি দেওয়া বিশাল ফ্লেক্স এনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়। যাতে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ অমিত শাহকে কালো পতাকা দেখাতে না পারে।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের স্লোগান ঢাকতে আনা হয় ডিজে। শুরু হয় ইট, বোতল, জুতো ছোড়াছুড়ি। অমিত শাহর রোড শো কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছনোর মুহূর্তে পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। ততক্ষণে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। ভিতরে স্লোগান দিতে থাকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা।
এরই মধ্যে রাস্তায় একের পর এক পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙা শুরু হয়। ব্যারিকেড তুলে পুলিশের দিকে ছোড়ে বিক্ষোভকারীরা। ঝাঁকে ঝাঁকে ছোড়া হয় ইট। এরই মধ্যে অমিত শাহর গাড়ি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট পেরিয়ে যায়। ঠিক তারপরই বিধান সরণিতে বিদ্যাসাগর কলেজের হস্টেলের সামনে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ফের শুরু হয় ইটবৃষ্টি। মাথা ফাটে এক যুবকের।
কলকাতার রাজপথ তখন যেন রণক্ষেত্র। এরপরই দেখা যায় দাউদাউ করে জ্বলছে আগুন।
পুড়িয়ে দেওয়া হয় একাধিক বাইক।
অমিত শাহর রোড শো শেষ হওয়ার কথা ছিল সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দর জন্মভিটেয়। কিন্তু, তার আগেই গাড়িতে চেপে এলাকা ছাড়েন অমিত শাহ।

Background

কলকাতা: # কলেজ স্ট্রিটে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। অমিত শাহের রোড শোকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে ছাত্রছাত্রীরা বিজেপি সভাপতির কর্মসূচির প্রতিবাদে কালো পতাকা দেখিয়ে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দিতে থাকে। তারা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্য। পুলিশের ব্যারিকেডের পিছনে ছিল তারা। আচমকা ব্যারিকেড ভেঙে সামনাসামনি চলে আসে ছাত্রছাত্রী ও রোড শোতে থাকা বিজেপি কর্মীরা। পুলিশের সঙ্গেও ধস্তাধস্তি হয় বিজেপি কর্মীদের।

# কলকাতায় শুরু হল অমিত শাহর রোড শো। বহু টানাপোড়েনের পর ধর্মতলা থেকে শুরু হয়েছে রোড শো। লেনিন সরণি, কলেজ স্কোয়ার হয়ে রোড শো যাবে সিমলা স্ট্রিটে বিবেকানন্দর বাড়ি পর্যন্ত। রোড শো-তে সামিল হাজার-হাজার বিজেপি কর্মী সমর্থক। উপস্থিত আছেন দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহা, রূপা গঙ্গোপাধ্যায়-সহ বিজেপির রাজ্য ও সর্বভারতীয় নেতৃত্ব।

অমিত শাহর রোড শো ঘিরে উত্তপ্ত মধ্য কলকাতা। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা। শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়। এরপর রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির মঞ্চ তৈরি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়ম না মেনে মঞ্চ তৈরির অভিযোগ তোলে পুলিশ। বৌবাজার থানার ওসির সঙ্গে বচসায় জড়ান কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপরই বিজেপির হোর্ডিং ও ফ্লেক্স সরিয়ে দিতে থাকে পুলিশ। যদিও গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের লোকজনই তাদের হোর্ডিং ও ফ্লেক্স খুলেছে। কমিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিজেপির কর্মীরা। যদিও, পুলিশের দাবি, কমিশনের নির্দেশেই খোলা হয় ফ্লেক্স, হোর্ডিং।


বিজেপি সভাপতির এই কর্মসূচি ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মধ্য কলকাতা। প্রথমে রুট নিয়ে জটিলতা। শহিদ মিনার থেকে সিমলা স্ট্রিট পর্যন্ত রোড শো-তে আপত্তি জানায় পুলিশ। পুলিশের দাবি, শহিদ মিনার নয়, ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শোর অনুমতি রয়েছে। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিজেপির নেতা-কর্মীদের বচসা হয়। এরপর রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির মঞ্চ তৈরি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়ম না মেনে মঞ্চ তৈরির অভিযোগ তোলে পুলিশ। বৌবাজার থানার ওসির সঙ্গে বচসায় জড়ান কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরপরই বিজেপির হোর্ডিং ও ফ্লেক্স সরিয়ে দিতে থাকে পুলিশ। যদিও গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের লোকজনই তাদের হোর্ডিং ও ফ্লেক্স খুলেছে। কমিশনের একটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিজেপির কর্মীরা। যদিও, পুলিশের দাবি, কমিশনের নির্দেশেই খোলা হয় ফ্লেক্স, হোর্ডিং।
কলকাতায় অমিত শাহর রোড শো-র যাত্রাপথ ঘিরে জটিলতা। শহিদ মিনারের সামনে থেকে রোড শো করার পরিকল্পনা করে বিজেপি। মেট্রো চ্যানেল থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত রোড শো করার আবেদন জানায় তারা। শহিদ মিনার থেকে রোড শো শুরুর অনুমতি দেয়নি পুলিশ। অনুমতি ছাড়াই শহিদ মিনারের সামনে জমায়েত হন বিজেপির কর্মী ও সমর্থকরা। নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপে জটিলতা কাটানোর চেষ্টা চলছে। বিকেল ৪টে নাগাদ লেনিন সরণি, ওয়েলিংটন, বিধান সরণি হয়ে যাবে মিছিল। শেষ হবে বিবেকানন্দ রোডে।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.